পুঠিয়া উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগে ছয়জনের নাম উল্লেখসহ আরও কয়েকজন অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করে থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা মিজানুর রহমান। তবে চার দিন পার হলেও মেয়ের কোনো খোঁজ মেলেনি, এতে গভীর উদ্বেগে পড়েছেন পরিবারটির সদস্যরা।
মামলায় পুঠিয়ার শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া এলাকার শরিফুল ইসলামের ছেলে মো. হৃদয়কে প্রধান আসামি করা হয়েছে। অন্যান্য আসামিরা হলেন- শরিফুল ইসলাম, রোজিনা, সেলিম, সাতবাড়িয়া দিয়ারপাড়ার নোমান ও জগোপাড়ার এন্তাজ মণ্ডল।
এজাহারে বলা হয়, উম্মে সামিহা পুঠিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। গত ২৬ অক্টোবর বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে সে প্রাইভেট পড়তে বাড়ি থেকে বের হয়। পথে পুঠিয়া গ্রামের জিতেন্দ্র ধরের বাড়ির সামনে পৌঁছালে প্রধান আসামি হৃদয় সহযোগীদের সহায়তায় তাকে জোরপূর্বক একটি মাইক্রোবাসে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।
মিজানুর রহমান জানান, হৃদয় দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বিরক্ত করছিল এবং রাজি না হলে অপহরণের হুমকি দিত। স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করলেও কোনো ফল হয়নি। অবশেষে রোববার বিকেলে হৃদয় তার মেয়েকে অপহরণ করে পালিয়ে যায়।
অপহরণের সময় মেয়ের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা দ্রুত মাইক্রোবাস চালিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা সাহেরা বেগম, নাজমুন নাহার ও আহসান হোসেন ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করেছেন বলে এজাহারে উল্লেখ রয়েছে।
পরিবার জানায়, অনেক খোঁজাখুঁজি করেও মেয়েকে না পেয়ে থানায় মামলা করা হয়। তবে তাদের অভিযোগ, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন বিষয়টি যথাযথ গুরুত্ব দিচ্ছেন না। মিজানুর রহমান বলেন, অদৃশ্য প্রভাবের কারণে পুলিশের ভূমিকা শুরু থেকেই রহস্যজনক মনে হচ্ছে। চার দিনেও মেয়ের কোনো খোঁজ পাইনি।
তবে ওসি কবির হোসেন বলেন, “ঘটনার পরই মামলা নেওয়া হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। তদন্তে বিলম্বের বিষয়ে তিনি বলেন, “মামলাটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। তদন্তের স্বার্থে র্যাবও কাজ করছে।
এদিকে, অভিযোগের পর মামলাটি র্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। পরিবারের প্রত্যাশা, র্যাবের তৎপরতায় দ্রুতই তাদের মেয়েকে ফিরে পাওয়া যাবে।
মামলায় পুঠিয়ার শিলমাড়িয়া ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া এলাকার শরিফুল ইসলামের ছেলে মো. হৃদয়কে প্রধান আসামি করা হয়েছে। অন্যান্য আসামিরা হলেন- শরিফুল ইসলাম, রোজিনা, সেলিম, সাতবাড়িয়া দিয়ারপাড়ার নোমান ও জগোপাড়ার এন্তাজ মণ্ডল।
এজাহারে বলা হয়, উম্মে সামিহা পুঠিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। গত ২৬ অক্টোবর বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে সে প্রাইভেট পড়তে বাড়ি থেকে বের হয়। পথে পুঠিয়া গ্রামের জিতেন্দ্র ধরের বাড়ির সামনে পৌঁছালে প্রধান আসামি হৃদয় সহযোগীদের সহায়তায় তাকে জোরপূর্বক একটি মাইক্রোবাসে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়।
মিজানুর রহমান জানান, হৃদয় দীর্ঘদিন ধরে তার মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বিরক্ত করছিল এবং রাজি না হলে অপহরণের হুমকি দিত। স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করলেও কোনো ফল হয়নি। অবশেষে রোববার বিকেলে হৃদয় তার মেয়েকে অপহরণ করে পালিয়ে যায়।
অপহরণের সময় মেয়ের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে আসামিরা দ্রুত মাইক্রোবাস চালিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা সাহেরা বেগম, নাজমুন নাহার ও আহসান হোসেন ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করেছেন বলে এজাহারে উল্লেখ রয়েছে।
পরিবার জানায়, অনেক খোঁজাখুঁজি করেও মেয়েকে না পেয়ে থানায় মামলা করা হয়। তবে তাদের অভিযোগ, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন বিষয়টি যথাযথ গুরুত্ব দিচ্ছেন না। মিজানুর রহমান বলেন, অদৃশ্য প্রভাবের কারণে পুলিশের ভূমিকা শুরু থেকেই রহস্যজনক মনে হচ্ছে। চার দিনেও মেয়ের কোনো খোঁজ পাইনি।
তবে ওসি কবির হোসেন বলেন, “ঘটনার পরই মামলা নেওয়া হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। তদন্তে বিলম্বের বিষয়ে তিনি বলেন, “মামলাটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। তদন্তের স্বার্থে র্যাবও কাজ করছে।
এদিকে, অভিযোগের পর মামলাটি র্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। পরিবারের প্রত্যাশা, র্যাবের তৎপরতায় দ্রুতই তাদের মেয়েকে ফিরে পাওয়া যাবে।
প্রতিনিধি :